লঘু ROE (TTM)
factor.formula
লঘু ROE (TTM) =
এই সূত্রটি লঘু ROE-এর ট্রেইলিং টুয়েলভ মান্থস (TTM) মান গণনা করে।
- :
গত ১২ মাসের জন্য প্যারেন্ট কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারদের জন্য দায়ী মোট নিট মুনাফাকে বোঝায়। ১২ মাসের ডেটা ব্যবহার করে কোম্পানির প্রকৃত লাভের স্তর আরও সহজে প্রতিফলিত করা যেতে পারে এবং একক-ত্রৈমাসিকের ডেটার ওঠানামার কারণে যে বিচ্যুতি ঘটে তা এড়ানো সম্ভব। এটি একটি ক্রমবর্ধমান মান, কোনো একক ত্রৈমাসিক বা বার্ষিক মান নয়।
- :
রিপোর্টিং সময়কালের শেষে প্যারেন্ট কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারদের জন্য দায়ী মোট ইক্যুইটিকে বোঝায়। এই মানটি সেই সময়ে কোম্পানির শেয়ারহোল্ডারদের মালিকানাধীন নিট সম্পদকে উপস্থাপন করে এবং এটি শেয়ারহোল্ডারদের ইক্যুইটির মৌলিক মান। সময়কালের শেষের মান ব্যবহার করলে বর্তমান লাভের স্তর এবং সময়কালের শেষ মূলধনের মধ্যে সম্পর্ক আরও ভালোভাবে প্রতিফলিত করা সম্ভব।
factor.explanation
ইক্যুইটির উপর লঘু রিটার্ন (TTM) একটি গুরুত্বপূর্ণ লাভজনকতা নির্দেশক যা একটি কোম্পানির নিজস্ব মূলধন (অর্থাৎ, শেয়ারহোল্ডারদের ইক্যুইটি) ব্যবহারের দক্ষতা পরিমাপ করে। এটি গত ১২ মাসে শেয়ারহোল্ডারদের বিনিয়োগ ব্যবহার করে কোম্পানির তৈরি করা নিট লাভের স্তর দেখায়। এই সূচকের মান যত বেশি, কোম্পানির ব্যবস্থাপনা তত কার্যকরভাবে শেয়ারহোল্ডারদের তহবিল ব্যবহার করতে পারে এবং শেয়ারহোল্ডারদের জন্য উচ্চতর রিটার্ন তৈরি করতে পারে। একটি লঘু অ্যালগরিদম ব্যবহার করে গণনা করা ROE আরও বেশি প্রতিনিধিত্বমূলক হয়, বিশেষ করে প্রতি শেয়ার আয়ের উপর ইক্যুইটির পরিবর্তনের প্রভাব বিবেচনা করার পরে, এটি কোম্পানির প্রকৃত লাভজনকতা আরও সঠিকভাবে প্রতিফলিত করতে পারে। এই সূচকটি একটি কোম্পানির দীর্ঘমেয়াদী লাভজনকতা এবং শেয়ারহোল্ডার মূল্য সৃষ্টি মূল্যায়নে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। স্ট্যাটিক ROE-এর তুলনায়, TTM ROE কোম্পানির ক্রমাগত লাভজনকতাকে আরও ভালোভাবে প্রতিফলিত করতে পারে এবং বিনিয়োগকারীদের কাছে আরও বেশি গ্রহণযোগ্য।