বিনিয়োগিত মূলধনের উপর ত্রৈমাসিক আয়
factor.formula
ত্রৈমাসিক ROIC:
EBIT (সুদ এবং করের পূর্বে আয়, অ-পুনরাবৃত্তিমূলক আইটেম ব্যতীত):
বিনিয়োগিত মূলধন:
সুদ-সহ দায়:
এই সূত্রটি বিনিয়োগিত মূলধনের উপর ত্রৈমাসিক আয় গণনা করে। লব হল অ-পুনরাবৃত্তিমূলক লাভ এবং ক্ষতি বাদ দেওয়ার পরে EBIT কে (১ - আয়কর হার) দিয়ে গুণ করা এবং হর হল সময়কালের শেষে বিনিয়োগিত মূলধন।
- :
অ-পুনরাবৃত্তিমূলক লাভ এবং ক্ষতি বাদ দেওয়ার পরে EBIT কোম্পানির প্রধান ব্যবসার লাভজনকতা প্রতিফলিত করে।
- :
কোম্পানির প্রযোজ্য আয়কর হার। এখানে, ডিফল্ট হার ২৫%। কোম্পানির প্রকৃত আয়কর হার প্রকৃত অ্যাপ্লিকেশনে ব্যবহার করা উচিত।
- :
শেয়ারহোল্ডারদের ইক্যুইটি এবং সুদ-সহ দায় সহ ত্রৈমাসিকের শেষে একটি কোম্পানি দ্বারা নিযুক্ত মূলধনের মোট পরিমাণ।
factor.explanation
বিনিয়োগিত মূলধনের উপর ত্রৈমাসিক আয় (ত্রৈমাসিক ROIC) একটি নির্দেশক যা কোনো কোম্পানির মুনাফা তৈরি করতে বিনিয়োগিত মূলধন ব্যবহারের দক্ষতা পরিমাপ করে। এটি একটি ত্রৈমাসিকের মধ্যে কোম্পানির লাভজনকতা এবং মূলধন পরিচালনার দক্ষতা প্রতিফলিত করে। এই সূচকটি অ-পুনরাবৃত্তিমূলক লাভ এবং ক্ষতি বাদ দেওয়ার পরে EBIT ব্যবহার করে একটি কোম্পানির মূল ব্যবসার লাভজনকতা আরও সঠিকভাবে মূল্যায়ন করে এবং বিনিয়োগিত মূলধনের প্রকৃত আয় পরিমাপ করতে সময়কালের শেষে বিনিয়োগিত মূলধন ব্যবহার করে। বার্ষিক ROIC-এর তুলনায়, ত্রৈমাসিক ROIC একটি কোম্পানির অপারেটিং অবস্থার স্বল্পমেয়াদী পরিবর্তনগুলি আরও দ্রুত প্রতিফলিত করতে পারে। এটি একটি কোম্পানির স্বল্পমেয়াদী অপারেটিং দক্ষতা মূল্যায়নের জন্য এবং দীর্ঘমেয়াদী প্রবণতা বিশ্লেষণের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক। একটি উচ্চতর ত্রৈমাসিক ROIC সাধারণত নির্দেশ করে যে একটি কোম্পানির শক্তিশালী লাভজনকতা এবং মূলধন ব্যবহারের দক্ষতা রয়েছে এবং বিনিয়োগকারীদের জন্য আরও ভালো রিটার্ন আনতে পারে।