শীর্ষ তিনটি ফ্রী ফ্লোট শেয়ারহোল্ডারদের শেয়ারহোল্ডিং ঘনত্ব
factor.formula
শীর্ষ তিনটি ফ্রী ফ্লোট শেয়ারহোল্ডারদের ধারণ করা শেয়ার সংখ্যা
ফ্রী ফ্লোট শেয়ার মূলধন
এই ফ্যাক্টরটি শীর্ষ তিনটি ফ্রী-ফ্লোট শেয়ারহোল্ডারদের ধারণ করা শেয়ার সংখ্যার সাথে ফ্রী-ফ্লোট শেয়ার মূলধনের অনুপাত হিসাব করে বের করা হয়।
- :
শীর্ষ তিনটি ফ্রী ফ্লোট শেয়ারহোল্ডারদের ধারণ করা মোট শেয়ার সংখ্যা নির্দেশ করে। এই ডেটা কোম্পানির পর্যায়ক্রমিক প্রতিবেদনে প্রকাশিত ফ্রী ফ্লোট শেয়ারহোল্ডারদের শেয়ারহোল্ডিং থেকে নেওয়া হয়েছে।
- :
একটি কোম্পানির ফ্রী ফ্লোটের মোট শেয়ার সংখ্যা। ফ্রী ফ্লোট বলতে সাধারণত বাজারের শেয়ার বোঝায় যা অবাধে লেনদেন করা যায়, কোম্পানির অভ্যন্তরীণ ব্যক্তিদের মালিকানাধীন শেয়ার বাদে।
factor.explanation
এই সূচকটি শীর্ষ তিনটি ফ্রী-ফ্লোটিং শেয়ারহোল্ডারদের শেয়ারহোল্ডিংয়ের মোট ফ্রী-ফ্লোটিং শেয়ারের সাথে অনুপাত হিসাব করে, যা কোম্পানির ট্রেডযোগ্য শেয়ারে ইক্যুইটির ঘনত্বকে প্রতিফলিত করে। এই সূচকটি নিম্নলিখিত বিষয়গুলো মূল্যায়নের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে:
১. ইকুইটি কাঠামোর স্থিতিশীলতা: সাধারণত, শেয়ারহোল্ডিংয়ের ঘনত্ব বেশি হলে ইকুইটি কাঠামো আরও স্থিতিশীল হয়, কিন্তু প্রধান শেয়ারহোল্ডারের দ্বারা নিয়ন্ত্রণের ঝুঁকি থাকতে পারে।
২. নিয়ন্ত্রণ ঝুঁকি: যদি কোনো সংখ্যালঘু শেয়ারহোল্ডার ফ্রী-ফ্লোটিং শেয়ারের বেশিরভাগ অংশের মালিক হন, তাহলে কোম্পানির সিদ্ধান্ত গ্রহণে তাদের প্রভাব বেশি হতে পারে, যা নিয়ন্ত্রণ ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।
৩. বাজারের তারল্য: অতিরিক্ত ইকুইটি ঘনত্ব বাজারের তারল্য হ্রাস করতে পারে এবং শেয়ারের দামের অস্থিরতা বাড়াতে পারে।
৪. কর্পোরেট গভর্ন্যান্স কাঠামো: এই সূচকটি কোম্পানির গভর্ন্যান্স কাঠামো যুক্তিসঙ্গত কিনা, তা পরিমাপ করার জন্য একটি রেফারেন্স সূচক হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
এই সূচকটি অন্যান্য আর্থিক সূচক এবং বাজারের ডেটার সাথে একত্রে ব্যবহার করে কোম্পানির বিনিয়োগ মূল্য এবং ঝুঁকি আরও সম্পূর্ণরূপে বিশ্লেষণ করা যেতে পারে।