লঘুকৃত প্রতি শেয়ার আয়
factor.formula
শেয়ার প্রতি লঘুকৃত আয় গণনা করার সূত্র:
সাধারণ শেয়ারের লঘুকৃত ভারিত গড় সংখ্যা গণনা করা হয়:
সাধারণ শেয়ারের ভারিত গড় সংখ্যা নিম্নরূপ গণনা করা হয়:
সূত্রের প্রতিটি প্যারামিটারের অর্থ নিম্নরূপ:
- :
এটি কোম্পানির সাম্প্রতিক ১২ মাসে মূল কোম্পানির সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের জন্য দায়ী মোট নিট লাভকে বোঝায়, যা রিপোর্টিং সময়কালে কোম্পানির অপারেটিং কার্যক্রমের মাধ্যমে অর্জিত লাভকে প্রতিফলিত করে।
- :
অপশন, ওয়ারেন্ট, রূপান্তরযোগ্য বন্ড ইত্যাদি সহ সমস্ত সম্ভাব্য লঘুকরণকারী সাধারণ শেয়ারের প্রভাব বিবেচনা করার পরে, শেয়ার প্রতি আয় গণনার ক্ষেত্রে ধারণকৃত সাধারণ শেয়ারের ভারিত গড় সংখ্যা। সাধারণ শেয়ারের লঘুকৃত ভারিত গড় সংখ্যা, সাধারণ শেয়ারের ভারিত গড় সংখ্যার চেয়ে বেশি বা সমান হবে।
- :
এটি রিপোর্টিং সময়কালে জারি করা এবং বকেয়া থাকা সমস্ত সাধারণ শেয়ারের ভারিত গড় সংখ্যাকে বোঝায়। এটি মেয়াদকালের শুরুতে এবং শেষের দিকে জারি করা এবং বকেয়া থাকা সাধারণ শেয়ারের গড় সংখ্যা ব্যবহার করে অনুমান করা যেতে পারে, অথবা আরও নির্ভুলভাবে দৈনিক ভারিত গড় শেয়ার সংখ্যা ব্যবহার করে গণনা করা যেতে পারে।
- :
শেয়ারের সম্ভাব্য সংখ্যা যা প্রয়োগ বা রূপান্তরিত হলে সাধারণ শেয়ারের সংখ্যা বাড়িয়ে দেবে। উদাহরণস্বরূপ, অব্যবহৃত স্টক অপশন, রূপান্তরযোগ্য বন্ড ইত্যাদি।
factor.explanation
লঘুকৃত EPS একটি কোম্পানির লাভজনকতা পরিমাপের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক। এটি সাধারণ শেয়ার প্রতি আয়ের স্তরকে আরও সঠিকভাবে প্রতিফলিত করে এবং সম্ভাব্য ইক্যুইটি হ্রাসের প্রভাব বিবেচনা করে। মান যত বেশি, কোম্পানির লাভজনকতা তত শক্তিশালী এবং শেয়ারহোল্ডারদের রিটার্ন তত বেশি। এই সূচকটি বিভিন্ন কোম্পানির লাভজনকতা তুলনা করতে এবং স্টক মূল্যায়নে সহায়তা করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। বিনিয়োগকারীদের লঘুকৃত EPS-এর পরিবর্তনশীল প্রবণতার দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত এবং অন্যান্য আর্থিক সূচকগুলির সাথে মিলিয়ে একটি বিস্তৃত বিশ্লেষণ পরিচালনা করা উচিত।